‘থিওরি অব WWH’ নামে আমার আরেকটা থিওরি আছে। এই থিওরিটা প্রোগ্রামিং, নন-প্রোগ্রামিং সকল কাজেই অ্যাপ্লিকেবল। যখন আমি নতুন কোন কাজ করার কথা ভাবি, তখন ‘থিওরি অব WWH’ প্রয়োগ করি।

Why (কেন?) Link to heading

কোন কাজ শুরুর প্রথমে আমি নিজেকে জিজ্ঞেস করি,“আমার কি আসলেই এটা করা দরকার?” ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় পজিটিভ রেসপন্স করলে তবেই কেবল ঐ কাজ করি। অনেকেই জিজ্ঞেস করেন যে আমি সুইফট শিখি না কেন? আসলে আপাতত আমি সুইফট শেখার মত কোন কারণ খুঁজে পাচ্ছি না। আর পাইথনে কাজ করছি এর কারণ হল, আমি অজগর ভালবাসি।

When (কখন?) Link to heading

তারপর ভাবি কাজটা কখন করা দরকার। আজকে, কালকে নাকি দুদিন পর? এই প্রশ্নের সদুত্তর ইন্দ্রিয় থেকে পাইনি বলে আমি গো প্রোগ্রামিং নিয়ে কাজ করা বাদ দিয়েছি এই বছর। গো আমার ২য় প্রিয় প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ। কিন্তু আমার মনে হয়েছে এই বছর আরো কিছু অ্যালগরিদম নিয়ে মাথা ঘামানো উচিত। আর সেগুলো পাইথন দিয়েই ইমপ্লিমেন্ট করতে পারি আমি।

How (কীভাবে?) Link to heading

এরপর ভাবি কীভাবে কাজটা করব আমি। কাজটা করার জন্য একটা ভাল প্লান বের করি। তারপর সেই প্লানের ব্যাকাপ প্লান হিসেবে আরেকটা প্লান করি। তারপর সেই ব্যাকাপ প্লানের জন্য আরেকটা ব্যাকাপ প্লান তৈরি করি। কাজের গুরুত্ব অনুসারে ব্যাকাপ প্লানের সংখ্যা বাড়াই বা কমাই।

একেবারে নিজস্ব ওয়ার্কিং প্রসিডিউর। মতবিরোধ থাকতে পারে।

হ্যাপি প্রোগ্রামিং!